
- Press Release
- Events
- Publications

10 Jun, 2018 চিটাগং ষ্টক এক্সচেঞ্জ জাতীয় বাজেট ২০১৮-১৯ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলন ১০ জুন, ২০১৮ _______________________________________________ প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক সংবাদ মাধ্যমের প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ, সদস্যবৃন্দ, ভদ্রমহিলা এবং ভদ্র মহোদয়গণ আসসালামুয়ালাইকুম। সর্বপ্রথমে চিটাগং ষ্টক এক্সচেঞ্জের আমন্ত্রনে বাজেট পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত হওয়ার জন্য আপনাদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আপনারা জানেন,মাননীয় অর্থমন্ত্রী জনাব আবুল মাল আবদুল মুহিত গত ৭ই জুন মহান জাতীয় সংসদে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য ৪ লক্ষ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেছেন।দেশের অর্থমন্ত্রী হিসেবে দ্বাদশ বারের মত জাতীয় বাজেট উপস্থাপন করার বিরল কৃতিত্ব অর্জন করায় মাননীয় অর্থমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানাচ্ছি । মাননীয় অর্থমন্ত্রী অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিতকরণ, জাতীয় আয়ের প্রবৃদ্ধি নিশ্চিতকরণ, দারিদ্র দুরিকরন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতে সয়ম্ভরতা অর্জন, দেশীয় শিল্পের বিকাশ তথা টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য যে সকল কৌশল নির্ধারণ করেছেন তার জন্য চিটাগং ষ্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে মাননীয় অর্থমন্ত্রীকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। দেশের বিদ্যুৎ জ্বালানি এবং ভৌত অবকাঠামো খাতে চলমান প্রকল্পসমুহের সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়ন তরান্বিত হবে বলে আমরা মনে করি। আপনারা জানেন দেশের পুঁজিবাজার কাঠামোগত এবং আইনি সংস্কার মাননীয় অর্থমন্ত্রীর যুগ উপযোগী এবং দূরদর্শী নেতৃত্ব এর মাধ্যমে সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে পুঁজিবাজার অবকাঠামো দেশের বিকাশমান অর্থনৈতিক আগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখার জন্য সম্পূর্ণরুপে প্রস্তুত। পুনর্গঠিত পুঁজিবাজার অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কাজে লাগাতে গেলে প্রয়োজন পুঁজিবাজার বিকাশের জন্য সঠিক কৌশল এবং নীতিগত সহায়তা। এ বিষয় বিবেচনা করে আমরা পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়ন এবং গুনগত সম্প্রসারণের জন্য বাপক কৌশল প্রনয়নের প্রস্তাব দিয়াছিলাম যা ঘোষিত বাজেটে প্রতিফলিত হয়নি। মাননীয় অর্থমন্ত্রীর উপস্থাপিত বাজেটে চলমান অর্থনীতির আগ্রযত্রায় পুঁজিবাজারের সম্প্রসারণ এবং উন্নয়ন এর লক্ষ্যে কোন কিছুই উপস্থাপিত হয়নি। আমরা মনে করি পুঁজিবাজারের ক্যাপাসিটি বিল্ডিং এবং যথাযথ সম্প্রসারণের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদী পুঁজি সংগ্রহের জন্য একটি সঠিক কৌশল নির্ধারণ করা অতীব জরুরী। যা শুধুমাত্র পুঁজিবাজারের উন্নয়নই ত্বরান্বিত করবেনা,আর্থিক খাতেও একটি টেকসই স্থিতিশীলতা আনয়ন করবে। বর্তমানে বাংলাদেশে লক্ষাধিক লিমিটেড কোম্পানি,কোম্পানি আইন অনুযায়ী নিবন্ধিত রয়েছে তার মধ্যে মধ্যম ও বৃহদায়তনের কমপক্ষে কয়েক হাজার কোম্পানি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার সুযোগ আছে বলে আমরা মনে করি। কিন্তু আপনারা জানেন বর্তমানে যে পরিমান কোম্পানি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আছে তা একান্তই নগণ্য। পুঁজিবাজারের সময়োপযুগী সম্প্রসারণের প্রয়োজনে নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে বাজেটরি কৌশল এবং নির্দেশনার প্রয়োজন আছে বলে আমরা বিশ্বাস করি। আমরা মনে করি মাননীয় অর্থমন্ত্রীর ঘোষিত বাজেটে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি বিবেচিত হয়ার সুযোগ রয়েছে। ১. সরকারী কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তকরণের জন্য সুস্পষ্ট তাগিদ এবং নির্দেশনা । ২. বহুজাতিক কোম্পানিসমূহকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তি নিশ্চিতকরণের জন্য যথাযথ আইনী সংস্কারকরণ। ৩. বন্ড মার্কেটসহ পুঁজিবাজারের এডভ্যান্স প্রডাক্ট সমূহ চালু করণের লক্ষ্যে কাঠামোগত সংস্কারকরণ। ৪. প্রাইভেট সেক্টরে বৈদেশিক ঋণ এবং সিন্ডিকেশন ফাইন্যান্সিং অনুমোদনের সময় পুজিবাজারে তালিকাভুক্তির শর্তারোপ। ৫. পুঁজিবাজার বিকাশের জন্য জাতীয় ভিত্তিক শক্তিশালী সমন্বয় কমিটি গঠন। ৬. ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক কোম্পানিসমুহের জন্য ২.৫% কর্পোরেট কর কামানোর সুবিধা সকল লিস্টেড কোম্পানির জন্য প্রদান করা।ক্রমান্বয়ে ভবিষ্যতে লিস্টেড এবং নন-লিস্টেড কোম্পানির কর্পোরেট কর হারের বাবধান বর্ধিতকরণের সুস্পষ্ট ঘোষোণা। ৭. লিস্টেড কোম্পানি থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশ আয় থেকে দ্বৈত কর রোহিতকরণ। ৮.পুঁজিবাজার অবকাঠামো টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে মানসম্মত এবং লাভজনক কর্পোরেট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার জন্য যথাযত আইনি বাধ্যবাধকতা, রেগুলেটরি সমন্বয় এবং আর্থিক প্রণোদনা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কৌশল প্রনয়ন।পুঁজিবাজারের মাধ্যমে ক্যাপিটাল মোবিলাইজেশনের স্বল্প ও মধ্যমেয়াদী সুস্পষ্ট লক্ষ্য নির্ধারন। ৯. পুজিবাজারের উন্নয়ন এর লক্ষ্যে এবং বিনিয়োগকারিসহ পুজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানের জন্য উপযোগি এবং কার্যকর ব্যবসায়িক মডেল ( Business Model) নিশ্চিত করনের লক্ষ্যে স্বল্প মেয়াদি কৌশল হিসেবে লেনদেনের উপর ধার্যকত উৎসকর হ্রাসকরন এবং নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্ত করনের জন্য প্রণোদনা ঘোষণা। ১০. ক্যাপিটাল মার্কেট স্পেশাল প্রতিষ্ঠান হিসেবে আইসিবি এর ভুমিকা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে- - আইসিবিকে আর্থিককভাবে শক্তিশালী করা - বিভিন্ন ব্যাংক কতক আইসিবিকে প্রদত্ত ফান্ড /ঋণ কে সিঙ্গেল এক্সপজার লিমিটে শিথিলিকরন - ক্যাপিটাল মার্কেট সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগের বাইরে আইসিবিএর ভুমিকা সীমিতকরণ ১১. চিটাগং ষ্টক এক্সচেঞ্জের ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন প্রক্রিয়ার সফল বাস্তবায়ন তথা স্টেটেজিক ইনভেষ্টর আন্তভুক্তকরনের স্বার্থে এক্সচেঞ্জ সমূহেকে পরবর্তী তিন বছর পর্যন্ত ১০০% কর অবকাশ সুবিধা বহাল করা। ১২. ব্যাংক এবং আর্থিক খাত পুজিবাজারের মার্কেট কাপিটালাইজেশন ৫০% এর ও অধিক। যার ফলে এই খাতের অস্থিরতা পুঁজিবাজারকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। এই খাতের চলমান অস্থিরতা নিরশন এবং দুর্বলতা চিহ্নিত করে যথাযথ কৌশল প্রনয়নের জন্য প্রয়োজনীয় বাবস্থা গ্রহন।
In the name of Allah the most beneficent and the most merciful.
CSE has started its CSR by targeting 4000 families those are going under hardship of their livelihood due to COVID-19 Pandemic.
Insha Allah if need be in future also CSE will stand firmly besides the nation.
Asif ibrahim
On behalf of CSE Board.
All…
Stock Broker
Services
Trading
CSE Training
Useful Links
- Bangladesh Securities and Exchange Commission
- BSEC Facebook page
- Electronic Subscription System
- Central Depository Bangladesh Limited
- Central Counterparty Bangladesh Ltd(CCBL)
- Capital Market Stabilization Fund (CMSF)
- Financial Literacy Program
- Bangladesh Bank
- Export Promotion Bureau
- National Board of Revenue
- Registrar of Joint Stock Companies and Firms
©2018 Chittagong Stock Exchange PLC. All rights reserved.